মটর বীজ ও ভুট্টা বীজের পার্থক্য ও মটর বীজের ভ্রুণাক্ষের গঠন
ভুট্টাবীজ ও মটরবীজের পার্থক্য লেখো।
উঃ ভুট্টাবীজ ও মটরবীজের পার্থক্য গুলি হল-
ভুট্টা বীজ | মটরবীজ |
---|---|
(i) ভুট্টা একবীজপত্রী বীজ। | (i) মটর দ্বিবীজপত্রী বীজ। |
(ii) ভুট্টা সস্যল বীজ। | (ii) মটর অসস্যল বীজ। |
(iii) ভুট্টা বীজপত্র পাতলা। | (iii) মটর বীজপত্র স্থূল। |
(iv) ভুট্টাবীজে বীজত্বক ও ফলত্বক পরস্পর যুক্ত। | (iv) মটরবীজে বীজত্বক ও ফলত্বক পরস্পর পৃথক। |
(v) ভুট্টাবীজে ভ্রূণমূল ও ঘৃণমুকুল আবরণী যুক্ত। | (v) মটরবীজে ভ্ৰূণমূল ও ভ্ৰূণমুকুল আবরণ বিহীন। |
(vi) ভুট্টাবীজ চ্যাপ্টা ও আয়তাকার। | (vi) মটরবীজ আকারে গোলাকার। |
উত্তরঃ বীজপত্র দুটির মধ্যে একটি সরু বাঁকা দণ্ডের মতো অংশ থাকে। একে ভ্রূণাক্ষ বলে। ভ্রূণাক্ষ কব্জার মতো বীজপত্র দুটিকে আটকে রাখে। ভ্রুণাক্ষের উপরের দিকের অংশ ভ্ৰূণমুকুল এবং নীচের অংশ ভ্ৰূণমূল। বীজ অঙ্কুরিত হবার পর ভ্রূণমুকুল ও ভ্ৰূণমূল যথাক্রমে কাণ্ড ও মূলে রূপান্তরিত হয়।